সফট স্কিল ডেভেলপমেন্ট
পছন্দের ক্যারিয়ারে যেতে স্কিল ডেভেলপমেন্ট গুরুত্বপূর্ণ একটি ধাপ। বিশেষ করে প্রতিযোগিতার বর্তমান যুগে যোগ্য প্রার্থী হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করা সহজ নয়। বিভিন্ন ক্ষেত্রে দক্ষতা যত বাড়াতে পারবেন, ততই আপনার কাজের পরিধি বাড়ানো সম্ভব হবে।
নিম্নে কিছু উদাহরণ:
১.ভালো প্রেজেন্টেশন- আপনি হয়তো কোন একটা বিষয়ে মোট ১০টা পয়েন্টে কথা বলবেন। এক স্লাইডে দুই পয়েন্ট নিয়ে কথা বলা শুরু করলে আপনি শ্রোতাদের আগ্রহ খুব তাড়াতাড়ি হারাবেন। তবে গুরুত্বপূর্ণ তথ্যের ক্ষেত্রে ও যথাসম্ভব পরিষ্কার করে পয়েন্ট বোঝাতে এক পয়েন্টের জন্য আপনি চাইলে দুই বা তিন স্লাইডেও যেতে পারেন। কিন্তু ব্যাপারটা নির্ভর করছে দুইটি বিষয়ের উপর:
(১)প্রেজেন্টেশনের জন্য বরাদ্দকৃত সময়
(২)আপনার শ্রোতাদের জন্য তথ্যগুলো কতটা প্রাসঙ্গিক মূল কথা হলো, আপনার শ্রোতাকে এক স্লাইড থেকে একটা পয়েন্ট বা বিষয় টা সঠিক ভাবে বুঝাতে পারা।
২.গ্রাফিক্স ডিজাইনের সফটওয়ার: একটি ছবি হাজারো শব্দের চেয়ে বেশি কথা বলে। যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে ছবির ব্যবহার হয়ে আসছে প্রাচীনকাল থেকে। বিভিন্ন লেখনীকে পাঠকের কাছে আকর্ষণীয় করে তুলতে এর সাথে ছবির ব্যবহারের জুড়ি নেই। যারা ছবির মাধ্যমে এ যোগাযোগকে সম্ভবপর করে তোলেন, তারা হচ্ছেন গ্রাফিক্স ডিজাইনার।
৩.ভিডিও এডিটিং: একটি ভিডিওকে দর্শকের সামনে চমৎকারভাবে উপস্থাপনের জন্য ভালো ভিডিও এডিটিং আবশ্যক। এর জন্য শুধু সৃজনশীল চিন্তাভাবনা থাকা যথেষ্ট নয়। সাথে প্রয়োজন ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার পরিচালনায় দক্ষতা।
৪.ডিজাইনে ফ্রিল্যান্সিং: ইন্টারনেটের যুগে প্রাতিষ্ঠানিক চাকরির বাইরে অনেকে ফ্রিল্যান্সিং করে থাকেন। এর সবচেয়ে ভালো দিক হলো, দক্ষতা থাকলে যে কেউ খুব ভালো আয় করতে পারেন। এছাড়া রয়েছে নিজের পছন্দের কাজ করার সুবিধা। গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন ও ক্যাড নিয়ে আপনি কাজ করতে পারবেন।
Comments
Post a Comment